Breaking News

ময়মনসিংহে ব্রিজের নিচে লাগেজবন্দি চার খণ্ড মরদেহ বিবিএ শিক্ষার্থী সৌরভের | N NEWS 24

 


ডেস্ক রিপোর্টঃ

ময়মনসিংহ জেলার সুতিয়া নদী থেকে উদ্ধার হওয়া লাগেজবন্দি চার খণ্ড মরদেহটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সৌরভের। তিনি ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ শিক্ষার্থী ছিলেন বলে জানিয়েছে এলাকাবাসী। তার বাড়ি ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মাইজবাগ ইউনিয়নের তারাটি গ্রামে। তবে নিহত সৌরভ পরিবারের সঙ্গে ঢাকার উত্তরা এলাকায় বসবাস করতেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. বোরহান উদ্দিন। রোববার (০২ জুন) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে এ প্রতিবেদককে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন ইউপি সদস্য মো. বোরহান উদ্দিন।

এরআগে, এদিন সকালে ময়মনসিংহ সদর ও মুক্তাগাছা উপজেলার সীমান্তবর্তী মনতলা ব্রিজের নিচে সুতিয়া নদী থেকে এক অজ্ঞাত তরুণের খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

এ সময় নদী থেকে কালো রঙয়ের একটি ট্রলি লাগেজ থেকে মরদেহের তিন খণ্ড এবং পাশেই একটি বাজারের ব্যাগে পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় খণ্ডিত মাথা উদ্ধার করা হয়। এরপর প্রযুক্তির সহায়তায় নিহতের পরিচয় শনাক্ত করা হয় বলে জানিয়েছেন কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আনোয়ার হোসেন। খুন হওয়া তরুণের নাম সৌরভ। তিনি ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মাইজবাগ ইউনিয়নের তারাটি গ্রামে বাসিন্দা ও ডাক বিভাগের কর্মচারী মো. ইউসুফের ছেলে।


স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. বোরহান উদ্দিন বলেন, সৌরভ পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় বসবাস করেন এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএতে লেখাপড়া করতেন বলে খোঁজ নিয়ে জেনেছি। তাদের কেউ গ্রামে থাকেন না। এরমধ্যে সৌরভের বাবা ঢাকায় এবং এক চাচা মো. ইলিয়াস ময়মনসিংহ শহরে বসবাস করেন বলে জেনেছি। তবে কেন বা কি কারণে ছেলেটা খুন হয়েছে তা এলাকার কেউ জানে না। খুনের ঘটনাটি পুলিশ আমাকে জানিয়েছে।

তবে পূর্বপরিকল্পিতভাবে এই তরুণকে খুন করে মরদেহ চার খণ্ড করে ফেলে দেওয়া হয়েছে বলে পুলিশের ধারণা। এ ঘটনার রহস্য উদঘাটনে ইতোমধ্যে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশসহ কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ তদন্ত করছে বলে জানিয়েছেন পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আনোয়ার হোসেন।

No comments

ধামইরহাটে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা: জনসচেতনতার উপর গুরুত্বারোপ | N NEWS 24

  মোঃ এ কে নোমান, নওগাঁ প্রতিনিধিঃ ধামইরহাট উপজেলায় মাসিক আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) সকালে উপজেলা নির...